শিশু জন্মের সাথে সাথেই বাবা, মা ও পরিবারের সকলের আনন্দের শেষ নেই।আর সাথে সাথে বিভিন্ন রোগ জীবাণুর আক্রমণের শংকায় বা মায়ের চিন্তা ও বেড়ে যায়।সবার কামনা থাকে শিশু যেন সুস্থ থাকে।একটি শিশুর সুস্থ জীবনযাপনের জন্য শিশুর টিকা দেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র রোগ থেকে রক্ষা পেতেই নয় রোগকে প্রতিরোধ করতে আর নানা মহামারি থেকে বাচতেও টিকাদানের গুরুত্ব অপরিহার্য।

চলুন জেনে নেওয়া যাক শিশুর টিকাদানের সময়সুচী সম্পর্কে:

SLTika NameTika Date
1বিসিজি জন্মের পরপর
2ওরাল পোলিও জন্মের পরপর
3হেপাটাইটিস বি Iজন্মের পরপর
4পেন্টাভ্যালেন্ট - ১ (ডিপিটি,হেপ-বি,হিব)৬ সপ্তাহ
5ওপিভি - ১৬ সপ্তাহ
6পিসিভি - ১৬ সপ্তাহ
7আইপিভি - ১৬ সপ্তাহ
8হেপাটাইটিস বি II৬ সপ্তাহ
9রোটা ভ্যাকসিন৬ সপ্তাহ
10পেন্টাভ্যালেন্ট - ২ (ডিপিটি,হেপ-বি,হিব)১০ সপ্তাহ
11ওপিভি - ২১০ সপ্তাহহ
12পিসিভি - ২১০ সপ্তাহ
13রোটা ভ্যাকসিন১০ সপ্তাহ
14পেন্টাভ্যালেন্ট - ৩ (ডিপিটি,হেপ-বি,হিব)১৪ সপ্তাহ
15আইপিভি - ২১৪ সপ্তাহ
16ওপিভি - ৩ ১৪ সপ্তাহ
17পিসিভি - ৩১৪ সপ্তাহ
18রোটা ভ্যাকসিন১৪ সপ্তাহ
19ইনফ্লুয়েঞ্জা ৬ মাস
20এম আর / হাম ও রুবেলা - ১৯ মাস
21হেপাটাইটিস এ I১২ মাস
22এম এম আর / হাম ও রুবেলা - ২১৫ মাস
23হেপাটাইটিস এ I২ বছর
**হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (জরায়ু ক্যান্সার) টিকা-১ ১০ বছর
**হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (জরায়ু ক্যান্সার) টিকা-২ ১০ বছর ৬ মাস
**টি টি টিকা (ধনুষ্টংকার প্রতিরোধ) টি টি -১ ১৫ বছর
**টি টি টিকা (ধনুষ্টংকার প্রতিরোধ) টি টি -২ ১ পাওয়ার কমপক্ষে ২৮ দিন পর
**টি টি টিকা (ধনুষ্টংকার প্রতিরোধ) টি টি -৩ ২ পাওয়ার কমপক্ষে ৬মাস পর
**টি টি টিকা (ধনুষ্টংকার প্রতিরোধ) টি টি -৪ ৩ পাওয়ার কমপক্ষে ১ বছর পর
**টি টি টিকা (ধনুষ্টংকার প্রতিরোধ) টি টি -৫ ৪ পাওয়ার কমপক্ষে ১ বছর পর